জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আমরা বন্ধুরা বিভিন্ন বিষয়ের ওপর কতোই না মতামত দিয়ে থাকি, বিভিন্ন জনের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কতোই না মন্তব্য করে থাকি। কেউ কেউ আবার নানা বিষয়ের ওপর ছবি আপলোড করি। সবাই যে সব কথা ভারো লিখেন, বা ভালো ছবি দিয়ে তাকেন এমনটি নয়। ইদানিং এমনও লক্ষ্য করা যায়, কোনো কোনো বন্ধু এমন ছবি ড়িয়ে থাকেন, বা এমন সব ভাষায় মতামত বা মন্তব্য করে তাকে যা চোখে দেখার বা মুখে আনার মতো নয়। আমার সেই সব ছবি ও মতামত দাতাকে নিরুৎসাহিত করে, সুন্দর মার্জিত ভাষা সমৃদ্ধ রুচিশীল ছবি, মতামত এ মন্তব্য দাতাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করি। আর সেইসব সুন্দর ছবি ও লেখা তেকে এ বিভাগে সময়ের কথা পাঠকদের জন্য শেয়ার করবো করবো আমাদের নিজস্ব বাছাইকুত সেরা মতামত, মন্তব্য ও ছবি। এ ছাড়া পাঠক আপনিও পাঠাতে পারেন আপনার দৃষ্টি আপনার ফেসবুক বুন্ধুদের সেরা মতামত, মন্তব্য ও ছবি, আমরা আপনার নাম ও ছবিসহ তা সযত্নে প্রকাশ করবো। আশা করি পাঠকদের বিভাগটি ভালো লাগবে……..
এ সংখ্যার মজার ছবি
ওই আম্মা দুধ চাই……
দাও না কেন? ….
তুমি এতো ফেসবুক নিয়ে ব্যস্ত থাকো কেন?
আর তো সহ্য হয় না……
এইবার যুদ্ধ শুরু…….
ছবি এবং ক্যাপশন : ফেসবুক বন্ধু তারেক রহমানের একাউন্ট থেকে নেয়া হয়েছে।
………………………………………………………………………………………………………………………………………..
জী ব ন – যু দ্ধ !
না ম খালেদা। জামালপুর জেলা সদরের টিক্কাপট্টির ২৩ বছরের এ যুবতী পৌর শহরে প্রায় ১ বছর ধরে রিকশা চালিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে ৩ সদস্যের পরিবার। মানসিক বিকারগ্রস্থ বিধবা মা মিনারা বেগম, সে ও তার ২ বছরের সন্তানের মুখে দু’বেলা আহার জোটাতে বেছে নিয়েছে নারীর জন্য কঠিনতম এ পেশা। সন্তান ভূমিষ্ঠ হবার আগেই অন্য নারীর প্রলোভনে তাকে ছেড়ে চলে গেছে স্বামী। তবু তার আক্ষেপ নেই এতটুকুও। একটাই চিন্তা সন্তানটাকে মানুষ করা আর অন্যের করুণা ছাড়া নিজস্ব পরিশ্রম আর স্বাধীনতায় বেঁচে থাকা। সমাজ কী মনে করলো এবং কার কী এলো-গেল এতে তার ভ্রুক্ষেপ নেই মোটেও।
ম র্মান্তিক!!
স্ত্রীকে খুন করে ফেসবুকে ছবি পোস্ট!
ফেসবুকে সাধারণত দাম্পত্য জীবনের যে সব ছবি পোস্ট করা হয় তা সুন্দর দাম্পত্যের ছবিই দেয়া হয়। সেসব ছবির মাধ্যমে জানানো হয় তাদের মধুময় দাম্পত্য জীবনের কথা। তবে এবার ঘটলো বিভৎস ঘটনা। স্ত্রীকে খুন করে সেই ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছে যুক্তরাস্ট্রের এক নাগরিক।
মিয়ামি ডেরেক মেডিনা নামের এই ব্যক্তি স্ত্রীর লাশের ছবি পোস্ট করে সেখানে লিখেছেন, “তোমরা আমাকে খবরে দেখতে পাবে। বউকে খুন করার জন্য আমার কারাদণ্ড অথবা মৃত্যুদণ্ড অবধি হতে পারে। আমি তোমাদের ভালবাসি। তোমাদের মিস করব।”
লাশের নিথর ছবি পোস্ট করে তিনি সেখানে আরো উল্লেখ করেন “রিপ জেনিফার”। সেইসঙ্গে জানিয়েছে জেনিফারকে খুন করার কারণ। সে নাকি ডেরেককে শারীরিকভাবে এতোই আঘাত করছিল, তাকে খুন করাই শ্রেয় বলে মনে করেছে তার স্বামী! এ হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে খুনের পরে ডেরেক নাকি নিজেই থানায় গিয়ে দোষ স্বীকার করে। তার সঙ্গে গিয়েই জেনিফারের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে অক্ষত আছে জেনিফারের মেয়ে। দোষ স্বীকার করলেও পুলিশ খুনের মোটিভ নিয়ে নিশ্চিত নয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, তীব্র ঝগড়ার পরে ছুরি দিয়ে ডেরেককে আঘাত করে জেনিফার। তারপরেই তাকে গুলি করে খুন করে ডেরেক।
সৌজন্য : এখন সময়
সে রা ভি ডি ও শে য়া র
বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল-এর রহস্য উন্মোচন:
শেয়ারটি দিয়েছেন সাদি মাহমুদ, আমেরিকা থেকে।
উল্লেখ্য, বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল যা শয়তানের ত্রিভূজ নামেও পরিচিত, আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশেষ অঞ্চল, যেখান বেশ কিছু জাহাজ ও উড়োজাহাজ রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হওয়ায় কথা বলা হয়। অনেকে মনে করেন ঐ সকল অন্তর্ধানের কারণ নিছক দূর্ঘটনা, যার কারণ হতে পারে প্রাকৃতিক দূর্যোগ অথবা চালকের অসাবধানতা। আবার চলতি উপকথা অনুসারে এসবের পেছনে দায়ী হল কোন অতিপ্রকৃতিক কোন শক্তি বা ভিনগ্রহের কোন প্রাণীর উপস্থিতি। তবে এ বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে যে , যেসব দূর্ঘটনার উপর ভিত্তি করে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলকে চিহ্নিত করা হয়েছে তার বেশ কিছু ভুল, কিছু লেখক দ্বারা অতিরঞ্জিত হয়েছে এমনকি কিছু দূর্ঘটনার সাথে অন্যান্য অঞ্চলের দূর্ঘটনার কোনই পার্থক্য নেই।