ফাতেমা বেগম: আপনি কি প্রথম বাড়ি কিনছেন? সরকারের ইক্যুইটি ঋণ সাহায্য সম্পর্কে জানেন কি?
১।আপনার বাড়ি ক্রয়ের চুক্তি কি ১লা নভেম্বর ২০১৯ বা তারপর সম্পাদিত হবে? তাহলে আপনি এই বিশেষ সরকারী সহযোগিতা প্রকল্পের জন্য যোগ্যতা অর্জন করলেন।
২।এই প্রকল্পের আওতায় যদি পুরানো বাড়ি ক্রয় হয় তাহলে ইক্যুইটির শতকরা ৫% ভাগ এবং নতুন বাড়ি হলে ইক্যুইটির শতকরা ১০% ভাগ মালিকানার বিনিময়ে সুদমুক্ত সরকারী ঋণ পাবেন। অর্থাৎ এই পরিমান কম মর্টগেজ আপনাকে পরিশোধ করতে হবে।
.৩।আপনি যদি কখনও এই বাড়ি বিক্রি করেন তাহলে সরকার তার ইক্যুইটির সমপরিমান লভ্যাংশ অর্জন করবে।
৪।সর্বোচ্চ বাড়ির মূল্য হবে $৫০০,০০০ ডলার।
৫। সর্বোচ্চ পারিবারিক আয় $১২০,০০০ ডলার বা তার চাইতে কম।
৬।সর্বোচ্চ ঋনের পরিমান+সরকারের ইক্যুইটি ঋণ ক্রেতার মোট পারিবারিক আয়ের ৪ গুন হতে হবে। অর্থাৎ বাড়ির মোট ক্রয়মুল্য-ডাউনপেইমেন্ট= মর্টগেজ ঋণ+সরকারের ইক্যুইটি ঋণ= মোট পারিবারিক আয়ের ৪ গুন পরিমান।
৭। মর্টগেজ ইক্যুইটি শেয়ারের এই সরকারী প্রকল্পের বাজেট তিন(৩) বছর মেয়াদকালীন $১.২৫ বিলিয়ন ডলার। যদি এই বাজেট তিন(৩) বছরের আগে শেষ হয়ে যায়, তাহলে প্রকল্পটি শেষ।
প্রথম বাড়ি ক্রেতাদের সহযোগিতার জন্য এই প্রকল্পটি অনেকের জন্যই সুবিধা তৈরী করবে। ২০১৯ সালের ২রা সেপ্টেম্বর থেকে এই প্রকল্পটির আওতায় আবেদনপত্র গ্রহন করা হবে।
-ফাতেমা বেগম, মর্টগেজ এক্সপার্ট
Comments are closed.