সম্প্রতি ব্যাংককের সুপত্র সুসাফান নামের ১১ বছর বয়সী একটি মেয়ে বিশ্বের “সবচেয়ে বেশি লোমযুক্ত” মেয়ের খেতাব পেয়ে আলোচনার ঝড় তুলেছে। সুসাফান ছোটবেলায় হঠাৎ জেনেটিক ডিজওর্ডার এ আক্রান্ত হয়।
জীনগত ত্রুটির কারনে সুসাফানের পেছনে, পায়ে, বাহুতে এবং লক্ষ্যনীয়ভাবে মুখমন্ডলে অস্বাভাবিকভাবে লোম দীর্ঘায়িত হতে থাকে। এ কারনে সুসাফানের বন্ধুরা তাকে “বানর মুথী” বলেই আখ্যায়িত করত। এ নিয়ে সবসময় বিষন্নে থাকা সুসাফানের মুখে হাসি ফুটল যখন “গিনেজ বুক এব রেকর্ডে” “সবচেয়ে বেশি লোমযুক্ত” মেয়ের খেতাব পাওয়ার খবরটি জানতে পারল। সুসাফানের ভাষায়, “আমি খুবই খুশি। অনেকে অনেক পরিশ্রমের মাধ্যমেও এই খেতাবটি পেতে পারে না! সেক্ষেত্রে আমি শুধূ তাদেরকে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। তাতেই এই পুরষ্কারটি পেলাম।” এই কারনে সে এখন স্কুলেও তুমুল জনপ্রিয়। বিশেষজ্ঞরা ব্যাপারটি হরমোনগত কারনে এরকম কখনও কখনও হতে পারে বল আখ্যায়িত করছেন। বিষয়টি নিয়ে সুসাফানের পরিবার আগে দু:শিন্তাগ্রস্থ থাকলেও এখন সবার মুখ ফুটে উঠেছে আনন্দের বন্যা। তবে সময় সুযোগমত সঠিক চিকি৭সার মাধ্যমে সুসাফানকে স্বাভাবিক জীবনে নিয়ে আনার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সুসাফানের পিতা। সুসাফান এখন স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে চতুর্থ শেণীতে অধ্যয়ন করছে।
জীনগত ত্রুটির কারনে সুসাফানের পেছনে, পায়ে, বাহুতে এবং লক্ষ্যনীয়ভাবে মুখমন্ডলে অস্বাভাবিকভাবে লোম দীর্ঘায়িত হতে থাকে। এ কারনে সুসাফানের বন্ধুরা তাকে “বানর মুথী” বলেই আখ্যায়িত করত। এ নিয়ে সবসময় বিষন্নে থাকা সুসাফানের মুখে হাসি ফুটল যখন “গিনেজ বুক এব রেকর্ডে” “সবচেয়ে বেশি লোমযুক্ত” মেয়ের খেতাব পাওয়ার খবরটি জানতে পারল। সুসাফানের ভাষায়, “আমি খুবই খুশি। অনেকে অনেক পরিশ্রমের মাধ্যমেও এই খেতাবটি পেতে পারে না! সেক্ষেত্রে আমি শুধূ তাদেরকে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। তাতেই এই পুরষ্কারটি পেলাম।” এই কারনে সে এখন স্কুলেও তুমুল জনপ্রিয়। বিশেষজ্ঞরা ব্যাপারটি হরমোনগত কারনে এরকম কখনও কখনও হতে পারে বল আখ্যায়িত করছেন। বিষয়টি নিয়ে সুসাফানের পরিবার আগে দু:শিন্তাগ্রস্থ থাকলেও এখন সবার মুখ ফুটে উঠেছে আনন্দের বন্যা। তবে সময় সুযোগমত সঠিক চিকি৭সার মাধ্যমে সুসাফানকে স্বাভাবিক জীবনে নিয়ে আনার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সুসাফানের পিতা। সুসাফান এখন স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে চতুর্থ শেণীতে অধ্যয়ন করছে।
তথ্যসূত্র: টেলিগ্রাফ









