শু ভে চ্ছা
শুভেচ্ছার খামে পুড়ে পাঠিয়েছি রোদের জোছনা- সাথে সমকাল
গ্রহণ করোনি বলে ফিরে এল ডাক; চোখের আড়াল
ভুলে অনাহুত অবয়বে ডুবে গেছি বিস্ময় অতলে
প্রবাস বলয় থেকে ফিরে যাচ্ছি গৃহমুখে- প্রপেলারে ঝুলে
ভূমিকা পাল্টে ফেলে যখন সটান দাড়িয়েছি সময়ের দিকে
… আশ্চর্য গোধূলী! ভীষণ রঙিন থেকে অকস্মাৎ হয়ে গেল ফিকে
ভ্রমণ বিলাসী মন স্মৃতির শরীরে আজ মমতা বিলায়
তুমি শুধু বুঝলে না, কী কথা জমিয়ে রেখে
প্রবুদ্ধ বন্ধুরা– কথা বলে চুপি চুপি মাঘী জ্যোস্নায়।
শুভেচ্ছার এই পর্বে জমা হলো যন্ত্রণার যাবতীয় খেলা
পরিব্রাজক মন ফানা হবে- তবু প্রেম এমনই একেলা
মা
চোখ মুদলেই চোখে ভাসে বড় মা’র মুখ
তার চিনেমাটির খাবার বর্তন
আর সাজানো পানের বাটি-; তারপর
নিদ্রার কোমল বালিশ থেকে মাথা তুলে
অসংখ্য প্রহরীর চোখ ভেদ করে আমি ঢুকে যাই
স্মৃতির দূর্গে– মন ভরে শ্বাস নিই
জীবনের শ্বাস
ভোর না হতেই ফিরে আসি সূর্যের বাড়ি
মা এখানে আমার অপেক্ষায়…